Posts

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দেশে ফিরেছেন

Image
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ চিকিৎসা শেষে থাইল্যান্ড থেকে দেশে ফিরেছেন। রোববার (৮ জুন) দিবাগত রাত ১টা ৩০ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের (ফ্লাইট নম্বর টিজি-৩৩৯) একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। বিমানবন্দর থানা সূত্রে কালবেলা এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। নামার পর রাত ১টা ৪৫ মিনিটে হুইলচেয়ারে করে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে যান তিনি। সেখানে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে দেখা যায় তাকে। রাত ২টা ৪৫ মিনিটে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে তিনি বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এ সময় তার পরনে ছিল শার্ট ও লুঙ্গি এবং তাকে বেশ ক্লান্ত ও বিধ্বস্ত দেখাচ্ছিল। গত মে মাসের শুরুতে চিকিৎসার জন্য তিনি থাইল্যান্ডে যান। সঙ্গে ছিলেন তার ছোট ছেলে রিয়াদ আহমেদ তুষার ও শ্যালক ডা. আ ন ম নৌশাদ খান। দেশের চিকিৎসকদের পরামর্শেই তিনি বিদেশে যান বলে জানা গেছে। তবে তার হঠাৎ দেশত্যাগ ঘিরে শুরু হয় নানা আলোচনা ও সমালোচনা। পুলিশ সদর দপ্তর উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে, যারা এই দেশত্যাগে সহযোগীদের চিহ্নিত করতে কাজ শুরু করে। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল মো. আবদুল হামিদ প্রথমবার রাষ্ট্রপতি হিসেবে শ...

আফ্রিকার জাগরণ ও পশ্চিমা আধিপত্যের অবসান: ইব্রাহিম ত্রাউরের আহ্বান

Image
ইব্রাহিম ত্রাউরের বক্তব্যের সারাংশ  ত্রাউরে বলেন, আফ্রিকানদের উচিত তাদের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জনের জন্য লড়াই করা। শুধু পতাকা ও জাতীয় সংগীত থাকলেই স্বাধীনতা অর্জিত হয় না, যদি অর্থনীতি ও সম্পদের উপর নিয়ন্ত্রণ অন্যদের হাতে থাকে। পশ্চিমা বিশ্ব দীর্ঘদিন ধরে আফ্রিকার প্রাকৃতিক সম্পদ, বিশেষ করে সোনা ও খনিজ পদার্থ শোষণ করেছে, আর এর বিনিময়ে আফ্রিকা পেয়েছে দারিদ্র্য ও অস্থিতিশীলতা। তিনি স্পষ্টভাবে জানান, আফ্রিকার মানুষ আর ভীত নয়। তারা এখন ঐক্যবদ্ধ এবং জানে যে শত্রু কে। IMF ও অন্যান্য পশ্চিমা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে তিনি উপনিবেশিকতার নতুন রূপ হিসেবে অভিহিত করেন, যারা ঋণের মাধ্যমে দেশের উপর কর্তৃত্ব বজায় রাখতে চায়। ত্রাউরে আফ্রিকার তরুণদের উদ্দেশ্যে বলেন, এই সংগ্রাম কেবল নেতৃত্বের নয়, বরং প্রতিটি মানুষের দায়িত্ব। নিজেদের মাটি, সম্পদ, এবং ভবিষ্যতের উপর নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতেই হবে। সম্মানিত শ্রোতাগণ, আজ আমরা এমন একজন নেতার কণ্ঠস্বর শুনবো, যিনি পশ্চিমা বিশ্বে কাঁপন ধরিয়েছেন—ইব্রাহিম ত্রাউরে, বুরকিনা ফাসোর অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, স্বাধীনতা মানে শুধু পতাকা নয়—স্বাধীনতা মানে আমাদের...

বাচ্চার মুখে গল্প আনতে চাইলে জিজ্ঞেস করুন এই ১০টি প্রশ্ন👇

Image
  স্কুল থেকে ফিরেই বাচ্চার মুখে চোখ রাখেন বেশিরভাগ মা। ব্যাগ নামানোর আগেই প্রশ্নটা আসে—"আজ দিনটা কেমন কাটল?" প্রশ্নে মায়ের আদর থাকলেও, ক্লান্ত শিশুটির কাছে সেটি হয়ে দাঁড়ায় একঘেয়ে এক পরীক্ষা। বেশিরভাগ সময় উত্তর হয় সংক্ষিপ্ত—"ভালো", "ঠিকঠাক", "যেমন ছিলো"। আসলে, বাচ্চার সঙ্গে যোগাযোগ তৈরির সবচেয়ে ভালো সময়টা হল ওর স্কুলফেরার মুহূর্ত। কিন্তু সেই সুযোগটাকে একটু সৃজনশীলভাবে কাজে লাগানো যায় না? একঘেয়ে প্রশ্ন বাদ দিয়ে যদি একটু ভিন্নভাবে জানতে চাওয়া যায়, তবে হয়তো বাচ্চার মুখে জমে থাকা গল্পগুলো আপনিই টেনে আনতে পারবেন! চলুন দেখে নিই এমন ১০টি সহজ, বন্ধুবান্ধবসুলভ প্রশ্ন—যা আপনার শিশুকে খোলামেলা কথা বলতে উৎসাহ দেবে: 🧩 ১. আজকে স্কুলে কি মজার কিছু হয়েছে? হাস্যকর কিছু? কারও মজার ভুল? এই প্রশ্নে বাচ্চা নিজের মতো করে গল্প বলতে পারে। 📚 ২. নতুন কিছু শিখেছ আজ? পাঠ্যবইয়ের বাইরেও ছোট্ট কিছু শেখা হতে পারে—একটা শব্দ, একটা নিয়ম, একটা অভিজ্ঞতা।  🚻 ৩. স্কুলের টয়লেটটা কেমন? পরিষ্কার থাকে তো? স্বাস্থ্য আর অভ্যাস দুটো নিয়েই সচেতন করতে সাহায্য করে এই প্রশ্ন। 🪑 ৪. তোমার পাশে ...

প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ডক্টর ইউনুসের কাছে আবেদন

Image
 স্যার এই মুহূর্তে আপনি পদত্যাগ করবেন না। আপনার পদত্যাগে দেশ আবারও অভিভাবকহীন হয়ে পড়বে। কিছু রাজনৈতিক স্বার্থ নিশি লোক তারা চায় আপনি সরে জান, যাতে তারা তাদের ভাগ ভাটওয়ারা ঠিক মত নিতে পারে। আপনি পদত্যাগ না করে আপনার দেওয়া সময় মত একটা সুষ্ঠু ও সুন্দুর নির্বাচন দিয়ে দেশ জাতির ভোটের অধিকার নিশ্চিত করে নির্বাচিত সরকারে হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর  করুন। দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে আপনাকে বড়ই প্রয়জন।  আশকরি আমরা আপনায় সবসময় পাশে পাবো। আব্দুর রহমান 

আপনার ছোট বাবুটার জন্য সাবধানতা অবলম্বন করুণ

Image
 সাবধান থাকবেন। বাচ্চারা পানি পাইলে খুবই খুশি হয়, সেই খুশি যেন আপনার জীবনে দুংখ নিয়ে না আসে সে জন্য সাবধান থাকবেন। বাড়ির গোসল খানায় রান্নার ঘরে প্রায় সময় ছোট পাত্র বা বালতিতে পানি থাকে, কখনো বড়া কখনো অর্ধেক বা তার কম। আর আপনার অখেয়াল বসতই চোখের আরালে পানি নিয়ে খেলতে গিয়ে ঘটতে পারে দূরঘটান।  বাচ্ছারা উপর হয়ে পানি উঠাতে গেলেই দেখা যা পরে যায় আর উঠতে পারে না। আর তার শ্বাস বন্ধ হয়ে অনেক দূরঘটান গটে/গটতে পারে। করনিয়। ঘরে বালতি/পাত্রে পানি  না রাখা। অতিপ্রয়জনে রাখলে গোসল খানার দরজা বন্ধ করে রাখা পানি বাচ্ছাদের হাতের নাগালের বাহিরে রাখা #attention #children #warning

জাতীয় প্রাথমিকে আসছে নিয়োগ

Image
  যারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়র সহকারী শিক্ষক হতে চান, তাদের জন্য আসছে বি.. নিয়োগ। প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের নতুন বিধিমালা চূড়ান্ত হলে আগামী দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে প্রকাশ করা হবে বড় একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। ইতোমধ্যে প্রায় অর্ধলাখ শিক্ষক নিয়োগের প্রস্তুতি শুরু করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।  প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এই বিজ্ঞপ্তিতে থাকবে না পোষ্য ও নারী কোটা। ৯৩ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।  সম্প্রতি ডিপিইর পলিসি ও অপারেশন বিভাগের সহকারী পরিচালক কামরুন নাহারের স্বাক্ষর করা এক নির্দেশনায় দেশের সব জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসারদের কাছে শূন্যপদের তথ্য চাওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ একটি চলমান প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত প্রধান ও সহকারী শিক্ষকদের শূন্যপদের হালনাগাদ তালিকা প্রয়োজন। নির্ধারিত ছকে ২০ মে’র মধ্যে ই-মেইলের মাধ্যমে এসব তথ্য পাঠাতে হবে। ডিপিই সূত্র বলছে, বর্তমানে সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ৮ হাজার ৪৩টি সহকারী শিক্ষকের পদ ফাঁকা রয়েছে। জুন মাস নাগাদ এই ...

গাজওয়াতুল হিন্দ

Image
 পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্ম*যুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়াতুল হিন্দ” তথা হিন্দুস্থানের যুদ্ধ।  যা ভারতবর্ষে হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের ধর্ম যুদ্ধ সংগঠিত হবে। এই যুদ্ধে নিশ্চিতভাবে মুসলমানদের বিজয় হবে। আর এই ভবিষৎ বাণী করেছিলেন হযরত রাসুলে পাক (ﷺ) কিন্তু কবে আসবে এই গাজওয়াতুল হিন্দ? আর ঈমানদার মুসিলমদের জন্য কতোটা গুরুত্বপূর্ণ এই গাজওয়াতুল হিন্দ তা বলাবাহুল্য রাখেনা। গাজওয়া শব্দের অর্থ হলো অভিযান আর হিন্দ হলো স্থানের নাম। ১৪’শ বছর আগে বর্তমান ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রিলঙ্কা, অফগানিস্থান, পাকিস্তান, নেপাল ও ভুটানকে বলা হতো হিন্দ অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশকে বলা হতো হিন্দ বা হিন্দুস্থান। পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফের বা মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তর  জি হাদ বা যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্থানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জি হাদ চালিয়ে যাবে এবং চুড়ান্ত বিজয় লাভ করবে। মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভ য়া বহ হবে যে হয় তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করা...